বৃহস্পতিবার, ২১ জুলাই, ২০১৬

ইসলামের আলোকে বন্ধু নির্বাচন


  • সৎ সঙ্গে স্বর্গবাস, অসৎ সঙ্গে সর্বনাশ' এই প্রবাদ বাক্যটি সবারই জানা। এই প্রবাদ বাক্যটির মূল বক্তব্য হচ্ছে, একজন উত্তম বন্ধু যেমন জীবনের গতি পাল্টে দিতে পারে, তেমনি একজন অসৎ বন্ধু জীবনকে ধ্বংসের চূড়ান্ত সীমায় পৌঁছে দিতে পারে। সৎ বন্ধু ভালো সঙ্গী নির্বাচন করার ব্যাপারে সাহাবায়ে আজমাইনদের ব্যাপক উৎসাহ প্রদান করতেন নবিজি (সা.)


মানব জীবনের একটি অপরিহার্য বিষয় হলো একাধিক ব্যক্তিকে সঙ্গী হিসেবে নির্বাচন করা

বন্ধু বা সঙ্গী নির্বাচনের ক্ষেত্রে আল্লাহ তায়ালা সুনির্দিষ্ট নীতিমালা নির্ধারণ করে এরশাদ করেছেন, ‘তোমাদের বন্ধু কেবল আল্লাহ, তার রাসুল মুমিনরা, যারা নামাজ কায়েম করে এবং জাকাত প্রদান করে বিনীত হয়ে। (সুরা আল মায়েদা: ৫৫)

ইরানি এক কবি বলেছেন, অসৎ বন্ধু থেকে দূরে থাকো, কেননা সে বিষাক্ত সাপ থেকেও ভয়ংকর। বিষাক্ত সাপ কেবল তোমার জীবনের ক্ষতি করবে কিন্তু অসৎ বন্ধু তোমার জীবনের সাথে সাথে তোমার ঈমানও শেষ করে দিবে। তাই ইসলাম ধর্মে অসৎ ব্যক্তিদের কাছ থেকে দূরে থাকার জন্য ব্যাপক তাগিদ দেয়া হয়েছে

অনেকেই বলতে পারেন, ‘কেউ অসৎ হলে আমাদের সমস্যা কোথায়? আমরা আমাদের মতো চলব।

কিন্তু সমস্যা হচ্ছে মানুষ ইচ্ছে করলেই বন্ধুর প্রভাব মুক্ত থাকতে পারে না। অসৎ বন্ধুর গুণ অন্য বন্ধুকে প্রভাবিত করবেই

আমিরুল মোমেনীন ইমাম আলী (.) সম্পর্কে বলেছেন, ‘যদি ভালো লোক খারাপ লোকের সাথে উঠাবসা করে তাহলে তার মাথায়ও খারাপ চিন্তা চলে আসে।

ইমাম জাওয়াদ সম্পর্কে বলেছেন, ‘খারাপ বন্ধুর সাথে চলাফেরা করো না। কারণ সে খোলা তলোয়ারের মত, যার বাইরের চেহারা সূন্দর কিন্তু ফলাফল খুবই বিপজ্জনক।

আবু হুরায়রা (রা.) বর্ণিত হাদিসে রাসূল (সা.) বলেন, 'ব্যক্তি তার বন্ধুর দ্বীনের মাধ্যমেই পরিচিত। তাই কাকে বন্ধু গ্রহণ করছ তা দেখা চাই।' (আবু দাউদ তিরমিজি)

থেকে বোঝা যাচ্ছে কারও সঙ্গে মেশার ক্ষেত্রে একটু চিন্তাভাবনা করা চাই। যদি আপন দ্বীন চরিত্রের ব্যাপারে সে সন্তুষ্ট হয় তাহলে তাকে গ্রহণ করতে হবে, অন্যথায় তাকে পরিত্যাগ করতে হবে। কেননা, সঙ্গীর মাধ্যমে মত পথ পরিবর্তন হয়। আর অসৎ সঙ্গী পথভ্রষ্ট করে

আবু মুসা আশআরি বর্ণিত হাদিসে রাসূল (সা.) বলেন, 'সৎ অসৎ বন্ধুর উদাহরণ আতর বিক্রেতা কামারের ন্যায়। আতর বিক্রেতা হয়তো তোমাকে একটু আতর লাগিয়ে দেবে, অথবা তুমি তার কাছ থেকে আতর ক্রয় করবে, অথবা তুমি তার কাছে আতরের ঘ্রাণ পাবে। আর কামার হয়তো তোমার কাপড় পুড়িয়ে দেবে, নয়তো তার কাছ থেকে খারাপ গন্ধ পাবে।' (বোখারি মুসলিম)

আল্লাহ তায়ালা বলেন, 'এবং শয়তান যার সাথী হয় সে হলো নিকৃষ্টতর সাথী।' (সূরা নিসা : ৩৮)

মানুষ যেমন বাঘ থেকে নিরাপদ দূরত্বে অবস্থান করে ঠিক তেমনি বুদ্ধিমান লোকেরা সব সময় খারাপ অসৎ লোকদের থেকে দূরে অবস্থান করে। কেননা খারাপ অসৎ লোকদের মধ্যে কোনো কল্যাণ নেই

শুধু তাই নয়, অসৎ মন্দলোকেরা এমন এক হতভাগার দল, যাদের সাথে উঠাবসাকারীরাও হতভাগায় পরিণত হয়

আর সেদিন যালিম নিজের হাত দুটো কামড়িয়ে বলবে, ‘হায়, আমি যদি রাসূলের সাথে কোন পথ অবলম্বন করতাম’! ‘হায় আমার দুর্ভোগ, আমি যদি অমুককে বন্ধুরূপে গ্রহণ না করতামঅবশ্যই সে তো আমাকে উপদেশবাণী থেকে বিভ্রান্ত করেছিল, আমার কাছে তা আসার পর। আর শয়তান তো মানুষের জন্য চরম প্রতারক (সূরা ফুরকান : ২৭-২৯)

লুকমান . তার সন্তানকে উপদেশ দিয়ে বলেন, প্রিয় বৎস! উলামায়ে কিরামের সাথে উঠাবসা করো এবং তাদের সঙ্গ অবলম্বনকে শক্তভাবে আঁকড়ে ধরো। কেননা আল্লাহ তাআলা হেকমতের নূর দ্বারা অন্তর সমূহকে সজীব করেন যেমন সজীব করেন আকাশের বৃষ্টি দ্বারা মৃত যমীনকে

তিনি আরো বলেন, তুমি তাদের সঙ্গ দেওয়ার সময় হয়তো আল্লাহর রহমত তাদেরকে স্পর্শ করবে, আর তাদের সাথে তোমাকেও তা স্পর্শ করবে

রাসূল (সা.) বলেছেন, 'দুনিয়াতে যার সঙ্গে বন্ধুত্ব ভালোবাসা রয়েছে, পরকালে তার সঙ্গেই হাশর হবে
 তিনি বলেছেন, মানুষ তার বন্ধুর আদর্শে গড়ে ওঠে। সুতরাং বন্ধু নির্বাচনের সময় খেয়াল করা উচিত সে কাকে বন্ধু বানাচ্ছে।'

নবীজি আরও বলেছেন, 'যে ব্যক্তি আল্লাহর উদ্দেশ্যে কাউকে ভালোবাসল, তাঁর জন্যই কাউকে ঘৃণা করল, তাঁরই সন্তুষ্টি অর্জনের জন্য কাউকে দান করল এবং তা থেকে বিরত থাকল তবে নিঃসন্দেহে সে নিজ ঈমানকে পূর্ণতা দান করল।'

৩টি গুণ দেখে বন্ধু নির্বাচন করতে হবে। গুণ তিনটি হল-

. বন্ধুকে হতে হবে জ্ঞানী বিচক্ষণ
.বন্ধুর চরিত্র হতে হবে সুন্দর মাধুর্যময় এবং
. বন্ধুকে হতে হবে নেককার পুণ্যবান

পবিত্র কুরআন হাদিসের এসব বক্তব্যের মাধ্যমে স্পষ্ট হলো যে, সব ধরনের লোকের সঙ্গে বন্ধুত্ব করাকে ইসলাম সমর্থন করে না। জন্য বন্ধু নির্বাচনের আগে তাকে পরীক্ষা করে নেয়া জরুরি


বুধবার, ২০ জুলাই, ২০১৬

ঢাকার সকল দর্শণীয় স্থান সমূহের সময় সূচি




//2016
আমরা সবাই কম-বেশি ঘুরতে পছন্দ করি। আপনাদের সুবিধার জন্য ঢাকার সকল দর্শণীয় স্থান সমূহের সময় সূচি দেয়া হল। আশা করি আপনাদের উপকারে আসবে
মিরপুর চিড়িয়াখানাঃ
বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় চিড়িয়াখানা অবস্থিত ঢাকার মিরপুর অঞ্চলে। শুধু আকার বা আয়তনের দিক থেকেই নয়। এখানে রয়েছে বিভিন্ন বিরল প্রজাতির জীব-জানোয়ার পাশেই রয়েছে বোটানিক্যাল গার্ডেন। এটি প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে সন্ধা ৬টা পর্যন্ত খোলা থাকে। বোটানিক্যাল গার্ডেনে প্রবেশ মূল্য দিয়ে প্রবেশ করতে হয়। সাপ্তাহিক বন্ধ রোববার (তবে অন্য কোন সরকারি ছুটি থাকলে খোলা থাকে)

শিশু পার্ক:
ঢাকার শাহবাগে অবস্থিত শিশুপার্কটি বাংলাদেশের অন্যান্য শিশুতোষ পার্কের মধ্যে অন্যতম। এটা প্রতিদিন দুপুর ২টা থেকে সন্ধা ৭টা পর্যন্ত খোলা থাকে। রবিবার বন্ধ। উল্লেখ্য যে, বৃহস্পতিবার শুধু ছিন্নমূল শিশুদের জন্য খোলা রাখা হয়। সামান্য প্রবেশ মূল্য দিয়ে এই শিশুপার্কে প্রবেশ করতে হয়। এই শিশুপার্কের বিভিন্ন মেশিনে উঠতে ভিন্ন ভিন্ন পরিমাণের মূল্য প্রদান করতে হয়। তবে তা খুব বেশী নয়
বিজ্ঞান জাদুঘর:
ঢাকার আগারগাঁও এলাকার জ্ঞান-বিজ্ঞানের বিভিন্ন বিষয়ভিত্তিক উপাদান নিয়ে গঠিত হয়েছে বিজ্ঞান জাদুঘর। সপ্তাহের প্রায় প্রতিদিন সকাল ৯টা থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত সকলের জন্য খোলা থাকে। শুধু শুক্রবার দিন বিকাল ৩টা থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত খোলা থাকে। বিজ্ঞান যাদুঘরের সাপ্তাহিক বন্ধের দিন হচ্ছে বৃহস্পতিবার
বলধা গার্ডেন:
উঁচু দালানে ঘেরা বলধা গার্ডেন নামের এই উদ্ভিদ উদ্দ্যানটি অবস্থিত পুরানো ঢাকার ওয়ারীতে। সপ্তাহের প্রতিদিন খোলা থাকে। সময় সকাল ৮টা থেকে ১১টা এবং দুপুর ২টা হতে বিকাল ৫টা। এই বাগানে প্রবেশ করতে সামান্য প্রবেশ প্রদান করতে হয়
মুক্তিযুদ্ধ যাদুঘর: সেগুনবাগিচা
ঢাকার সেগুন বাগিচায় মুক্তিযুদ্ধ যাদুঘর অবস্থিত। রবিবার সাপ্তাহিক বন্ধ। এছাড়া সপ্তাহের অন্যান্য দিন সকাল ১০টা থেকে সন্ধা ৬টা পর্যন্ত খোলা থাকে। শুক্রবার বিকাল ৩টা থেকে ৬টা পর্যন্ত খোলা থাকে। যাদুঘরে সামান্য প্রবেশ মূল্য দিয়ে প্রবেশ করতে হয়
রমনা পার্ক:
ঢাকা শহরের নাগরিক কোলাহল থেকে একটু শান্তির প্রত্যাশায় কোথাও যেতে চান। তাহলে চলে যান ঢাকার রমনা পার্কে। এই পার্কটি সকাল থেকে সন্ধা পর্যন্ত খোলা থাকে। ঢাকা শাহাবাগের মোড় থেকে একটু এগিয়ে শিশুপার্কের সামনে এই পার্কের অবস্থান। এতে প্রবেশ করতে কোনো অর্থের প্রয়োজন হয় না

সোহ্রাওয়ার্দী উদ্যান:
ঐতিহাসিক ময়দানটি এখন সোহ্রাওয়ার্দী উদ্যান হিসাবে খ্যাত। এই উদ্যানটির গুরুত্ব ঐতিহাসিক পটভূমি রয়েছে। একসময় এটি ঘোড়দৌড়ের মাঠ হিসাবে বিখ্যাত ছিল। এখন সেখান গাছের ছায়া ঘেরা সবুজ বৃক্ষরাজিতে ভরপুর সবুজ চত্বর

শ্যামলী শিশুমেলা:
এটি ঢাকার শ্যামলীতে অবস্থিত। বেসরকারী সংস্থা পরিচালিত শিশুদের পার্ক। প্রতিদিন সকাল ৩টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত খোলা থাকে। সাপ্তাহিক কোনো বন্ধ নেই
সামরিক যাদুঘর:
এটি মিরপুরে অবস্থিত। সকাল ১০-৩০মিঃ থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত খোলা থাকে।
বৃহস্পতিবার শুক্রবারঃ বৃহস্পতিবার শুক্রবার
আহসান মঞ্জিল:
বুড়িগঙ্গার তীরে অবস্থিত আহসান মঞ্জিল এক ঐতিহাসিক ভবন। এর সঙ্গে জড়িয়ে আছে ইতিহাসের স্মৃতি। প্রাচীন সভ্যতার ধারক বাহক হিসেবে আহসান মঞ্জিল জাদুঘরের গুরুত্ব অপরিসীম। আহসান মঞ্জিল এক সময় ব্রিটিশ ভারতীয় উপাধিপ্রাপ্ত ঢাকার নবাবদের বাসগৃহ ছিল
বিল্ডিংটি স্থাপত্য দৃষ্টিনন্দন। যে কোনো মানুষের হৃদয়কে আকর্ষণ করে এর স্থাপত্য কৌশল। জাদুঘরটির প্রথমতলা দ্বিতীয়তলায় রয়েছে নবাবদের ঐতিহ্যপূর্ণ জীবনযাত্রার চিত্র। জাদুঘরটি সর্বমোট ২টি গ্যালারীতে ভাগ করে বিভিন্ন বিষয়কে উপস্থাপন করা হয়েছে
সাপ্তাহিক বন্ধঃ বৃহস্পতিবার
শুক্রবারঃ বিকাল .০০ টা থেকে সন্ধ্যা .০০ টা পর্যন্ত।
শনিবারবুধবারঃ সকাল .০০ টা থেকে বিকেল .৩০ টা পর্যন্ত

বাংলাদেশ জাতীয় যাদুঘরঃ
রাজধানী ঢাকা শহরের দর্শনীয় স্থানের মধ্যে জাতীয় যাদুঘরটি অন্যতম। ঢাকার প্রাণকেন্দ্র শাহবাগে এই উন্নতমানের যাদুঘুরটি অবস্থিত। পিজি হাসপাতালের উল্টোদিকে এবং জাতীয় গ্রন্থাগারের পাশে মনোরম পরিবেশে আধুনিক কারুকার্য নকশায় নির্মিত এই যাদুঘরটি অগণিত মানুষের হৃদয় করেছে জয়। পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন এবং সবুজ বাগানে ঘেরা চত্বরটি সহজেই দর্শকের হৃদয়কে আকর্ষণ করে
এই যাদুঘর একবার মন দিয়ে দেখলে বাংলাদেশ সম্পর্কে একটি মোটামুটি ধারণা পাওয়া যায়। সাধারণত বৃহস্পতিবার সাপ্তাহিক ছুটির দিন ছাড়া জাতীয় যাদুঘর গ্যালারী শনিবার থেকে বুধবার পর্যন্ত সকাল ১২:৩০মিনিট হতে বিকাল :৩০মিনিট পর্যন্ত খোলা থাকে এবং শুক্রবার বিকাল :৩০মিনিট থেকে সন্ধা :০০টা পর্যন্ত খোলা থাকে
জাতীয় জাদুঘরে প্রবেশের জন্য জনপ্রতি দশ টাকা ফি নেয়া হয়। তিন বছরের নিচের বয়সের শিশুদের কোনো ফি প্রয়োজন হয় না। জাদুঘরের ভিতরে প্রতি তলায় যেসব জিনিস আছেসেগুলো সম্পর্কে নির্দেশিকা দেয়া রয়েছে। এই নির্দেশিকা অনুসারে যে কোন পর্যটক জাদুঘর প্রদর্শন করতে পারবেন

লালবাগের কেল্লাঃ
তিন শতকের পুরান ঐতিহাসিক স্থান লালবাগের কেল্লা, যাকে দুর্গও বলা হয়। মোঘল সম্রাট আওরঙ্গজেবের তৃতীয় পুত্র শাহজাদা আজম ১৬৭৮খ্রিষ্টাব্দে এই কেল্লা নির্মাণ করেন। কেল্লার অভ্যন্তরে তিনটি পুরাকীর্তি রয়েছে। একটি হল পরী বিবির মাজার, একটি হল দরবার হল হাম্মাম এবং তৃতীয়টি হল তিন গম্বুজ বিশিষ্ট মসজিদ
কেল্লার চারটি ফটকের মধ্যে প্রধান ফটক যেটি একশ টাকার নোটে মুদ্রিত সেটি এখন বন্ধ। তার বিপরীত দিকের চারটি ফটকের মাঝখানের ইট এখন প্রধান ফটক হিসেবে স্বীকৃত। ফটকটিই দর্শনার্থীদের জন্য ব্যবহৃত হয়
লালবাগ কেল্লা বা দুর্গ জাদুঘরটিতে প্রবেশ মূল্য হিসেবে দর্শনার্থীদের কাছ থেকে টাকা করে রাখা হয়। কেল্লাটি শনিবারে বন্ধ থাকে। এছাড়া সপ্তাহের বাকি ছয়দিন সকাল ১০টা থেকে একটা এবং দুইটা থেকে সন্ধা ছয়টা পর্যন্ত এটি দর্শনার্থীদের জন্য উন্মুক্ত থাকে
সাপ্তাহিক বন্ধঃ রোববার
সোমবারঃ দুপুর .৩০ টা থেকে বিকেল .০০ টা পর্যন্ত
মঙ্গলবারশনিবারঃ সকাল .০০ টা থেকে বিকেল .০০ টা পর্যন্ত


বাহাদুর শাহ্পার্কঃ
অনেক ঐতিহাসিক ঘটনার সাক্ষী বাহাদুর শাহ্পার্ক। আঠার শতকের শেষের দিকে এটি ছিল ঢাকার তদনীন্তন আর্মেনীয়দের ক্লাব। তবে ঢাকাবাসী এর নাম দেয় অন্টাঘর। ১৮৫৭ সালে রাণী ভিক্টোরিয়া ভারতের শাসনভার গ্রহণ করার পর আন্টাঘর ময়দান ভিক্টোরিয়া পার্কে পরিণত হয়। ১৮৫৭ সালে সিপাহী বিদ্রোহের শতবার্ষিকী পালনকালে এই পার্কে একটি স্মৃতিসৌধ নির্মাণ করা হয়। ১৮৫৭ সালের স্বাধীনতা সংগ্রামীদের স্মরণে দ্বিতীয় বাহাদুর শাহের নামানুসারে ভিক্টোরিয়া পার্কের নতুন নামকরণ হয় বাহাদুর শাহ্পার্ক
প্রতিদিন খোলা থাকেঃ ভোর .০০ টা থেকে সকাল .০০ টা, বিকাল .০০ টা থেকে রাত ১০.০০ টা

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব নভোথিয়েটারবিজয় সরণি
প্রবেশ মূল্য: ৫০ টাকা। সকালের প্রদর্শনীর এক ঘন্টা আগে এবং অন্যান্য প্রদর্শনীর দুই ঘন্টা আগে কাউন্টার থেকে টিকিট সংগ্রহ করা যাবে। তবে কোনো শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষা সফরের ক্ষেত্রে অগ্রিম টিকিট নেওয়ার সুযোগ আছে
সাপ্তাহিক বন্ধঃ বুধবার
শনিমঙ্গল বৃহস্পতিবারঃ সকাল ১১.০০ টা, দুপুর .০০ টা, বিকাল .০০ টা, বিকেল .০০ টা এবং সন্ধ্যা .০০ টায়।
শুক্রবারঃ সকাল ১১.৩০ টা, বিকাল .০০ টা, বিকেল .০০ টা, সন্ধ্যা .০০ টায়

নন্দন পার্কআশুলিয়া
প্রতিদিন খোলা থাকেঃ সকাল ১০.০০ টা থেকে রাত ১০.০০ টা


ফ্যান্টাসি কিংডমআশুলিয়া
প্রতিদিন খোলা থাকেঃ সকাল ১১.০০ টা থেকে সন্ধ্যা .০০ টা।
শুক্রবার অন্যান্য ছুটির দিনঃ সকাল ১০.০০ টা থেকে রাত ১০.০০ টা

জাতীয় উদ্ভিদ উদ্যান (বোটানিক্যাল গার্ডেন) – মিরপুর
মার্চ থেকে নভেম্বর প্রতিদিনঃ সকাল .০০ টা থেকে বিকেল .০০ টা পর্যন্ত।
ডিসেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারি প্রতিদিনঃ সকাল .০০ টা থেকে বিকেল .৩০ টা পর্যন্ত।
প্রবেশ মূল্য: টাকা, ছোটদের টাকা। কর্তৃপক্ষের অনুমতি সাপেক্ষ শিক্ষা সফরে আসা শিক্ষার্থীদের জন্য প্রবেশ মূল্য টাকা